Cholesterol

Gout nutrition Bangla

গাউট বা গেঁটে বাত এর কারন , লক্ষণ, এবং প্রতিকার

রক্তে ইউরিক এসিডের পরিমাণ স্বাভাবিকের চেয়ে বেড়ে গেলে এবং তা জয়েন্টে জমা হয়ে প্রদাহ সৃষ্ট হলে গেঁটে বাত হয়।গাউট বা গেঁটে বাত এমন একধরনের রোগ, যার উদ্ভব হয় মেটাবলিজমের বিশৃঙ্খলা থেকে।এই ব্যথা হঠাৎ তীব্র অসহনীয় রকমের হয়ে থাকলেও সাধারণত পাঁচ-সাত দিনের মধ্যেই ভালো হয়ে যায়।  ইউরিক অ্যাসিড একধরনের টক্সিন যা আসলে প্রাকৃতিক বর্জ্য; এবং যদি […]

গাউট বা গেঁটে বাত এর কারন , লক্ষণ, এবং প্রতিকার Read More »

HIV infection

এইডস এর কারন লক্ষণ এবং প্রতিরোধের উপায়

এইচআইভি ( Human Immunodeficiency Virus) ভাইরাস যা আমাদের শরীরে প্রবেশ করে ধীরে ধীরে শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কে দুর্বল করে তোলে  । এটি একটি দীর্ঘস্থায়ী ভাইরাস সংক্রমন যা কয়েকটি ধাপে ভাগ করা হয়েছে যেমন তীব্র এইচআইভি সংক্রমণ স্টেজ, উপসর্গহীন এইচআইভি সংক্রমণ স্টেজ , উপসর্গ যুক্ত এইচআইভি সংক্রমণ স্টেজ  এবং এইচআইভি সংক্রমণের সর্বশেষ স্টেজ হল এইডস

এইডস এর কারন লক্ষণ এবং প্রতিরোধের উপায় Read More »

Hypertension

হাইপারটেনশন বা উচ্চ রক্তচাপের শ্রেণীবিভাগ, কারণ এবং প্রতিকার

হাইপারটেনশন বা উচ্চ রক্তচাপ হল হৃদরোগের প্রধান কারন গুলোর মধ্যে একটি । আমাদের স্বাভাবিক রক্তচাপের মাত্রা হল ১২০/৮০ ( সিস্টলিক ১২০ এবং ডায়াস্টলিক ৮০ ) । কিন্তু কোন কারনে যদি এটি স্বাভাবিক মাত্রা ছাড়িয়ে ১৪০/৯০ ( সিস্টলিক ১৪০ এবং ডায়াস্টলিক ৯০) এর উপরে চলে যায় তখন তাকে হাইপারটেনশন বা উচ্চ রক্তচাপ বলা হয় । হাইপারটেনশন

হাইপারটেনশন বা উচ্চ রক্তচাপের শ্রেণীবিভাগ, কারণ এবং প্রতিকার Read More »

ডাউন সিন্ড্রোম কেন হয়

ডাউন সিনড্রোম কী (Down syndrome), ডাউন সিনড্রোম কেন হয় এবং এটি প্রতিরোধের উপায় কী

ডাউন সিনড্রোম হল এক বিশেষ ধরনের জেনেটিক বা জিনগত অবস্থা বা ডিসঅর্ডার। ডাউন সিনড্রোম নিয়ে জন্ম নেয়া মানুষের ক্রোমোজোমের গঠন সাধারণ মানুষের ক্রোমোজমের চেয়ে কিছুটা ভিন্ন হয়ে থাকে। ব্রিটিশ চিকিৎসক জন ল্যাঙ্গডন ডাউন ১৮৬৬ সালে এ শিশুদের চিহ্নিত করেন বলে তার নামানুসারে ডাউন সিনড্রোম কথাটি প্রচলিত হয়।প্রতি ৫০০ থেকে ৭০০ শিশুর মধ্যে একটি শিশু ডাউন

ডাউন সিনড্রোম কী (Down syndrome), ডাউন সিনড্রোম কেন হয় এবং এটি প্রতিরোধের উপায় কী Read More »

thyroid problem in pregnancy

গর্ভাবস্থায় থাইরয়ডের সমস্যা ! জানুন, কী খাবেন আর কী খাবেন না

থাইরয়েডের সমস্যা একটি জটিল রোগ, অন্তঃসত্ত্বাদের এটি মারাত্মক স্বাস্থ্য ঝুঁকিতে ফেলে। সন্তান সম্ভবা হওয়ার পরপরই নারীদের থাইরয়েড পরীক্ষা করানো উচিত। তা না হলে সন্তান জন্মদানকালে জটিল সমস্যার মুখোমুখি হওয়া লাগতে পারে। গর্ভকালে প্রতি এক মাস-দেড় মাস অন্তর পরীক্ষা করে ওষুধের মাত্রা বারবার ঠিক করে নিতে হবে। একটি সুস্থ, নীরোগ ও মেধাবী বুদ্ধিমান সন্তান জন্ম দিতে

গর্ভাবস্থায় থাইরয়ডের সমস্যা ! জানুন, কী খাবেন আর কী খাবেন না Read More »

ভিটামিন বি৫

ভিটামিন বি৫( Vitamin B5) – এর উৎস, অভাবজনিত লক্ষণ , কাজ ও দৈনিক চাহিদা

ভিটামিন বি৫( Vitamin B5) হলো মানব জীবনের জন্য সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ আটটি বি ভিটামিনগুলির মধ্যে একটি, যার রাসায়নিক নাম পেন্টোথেনিক অ্যাসিড । দেহে রক্তকণিকা তৈরিতে এই জলে দ্রবণীয় ভিটামিন বি৫( Vitamin B5) অন্যতম একটি প্রয়োজনীয় ভিটামিন। এই ভিটামিন বি৫( Vitamin B5), গ্রহণ করা খাদ্যের প্রোটিন, কার্বোহাইড্রেট এবং চর্বিকে, শক্তিতে রূপান্তর করে। ভিটামিন বি৫( Vitamin B5) কোনও

ভিটামিন বি৫( Vitamin B5) – এর উৎস, অভাবজনিত লক্ষণ , কাজ ও দৈনিক চাহিদা Read More »

vitamin b7

ভিটামিন বি৭ ( Vitamin B7 ) – এর উৎস, অভাবজনিত লক্ষণ, কাজ ও দৈনিক চাহিদা

ভিটামিন বি৭ ( Vitamin B7 ) হল মানব দেহের জন্য সবচেয়ে প্রয়োজনীয় আটটি B ভিটামিন গুলোর মধ্যে একটি যার রাসায়নিক নাম বায়োটিন বা ভিটামিন এইচ (H) নামেও পরিচিত। এই জলে-দ্রবণীয় ভিটামিন শরীরের ফ্যাট, কার্বোহাইড্রেট এবং প্রোটিন বিপাক করতে সাহায্য করে। সেইসাথে এই ভিটামিন বি 7 অ্যামিনো অ্যাসিডের সংশ্লেষণ বা, প্রোটিন সংশ্লেষণ করতে পারে। ত্বক ও

ভিটামিন বি৭ ( Vitamin B7 ) – এর উৎস, অভাবজনিত লক্ষণ, কাজ ও দৈনিক চাহিদা Read More »

Vitamin

ভিটামিন কে ( Vitamin-k ) – এর উৎস, অভাবজনিত লক্ষণ, কাজ ও প্রয়োজনীয়তা

ভিটামিন কে ( Vitamin k ) হল চর্বিযুক্ত দ্রবণীয় ভিটামিন। মানবদেহে রক্ত জমাট বাঁধার জন্য, প্রয়োজনীয় প্রোটিনগুলির সম্পূর্ণ সংশ্লেষণের জন্য, ভিটামিন কে প্রয়োজন হয়। মুলত ভিটামিন কে (K) দুই প্রকারের হয়ে থাকে। শরীরের জন্য এই দু ধরনের ভিটামিন কে (K) এর যথেষ্ট ভূমিকা রয়েছে। সাধারণত আমাদের দেহে উদ্ভিতজাত খাবার থেকে ভিটামিন K1 এবং প্রাণীজ খাবার

ভিটামিন কে ( Vitamin-k ) – এর উৎস, অভাবজনিত লক্ষণ, কাজ ও প্রয়োজনীয়তা Read More »

Vitamin E

ভিটামিন ই ( Vitamin E) – এর উৎস, অভাবজনিত লক্ষণ , কাজ ও প্রয়োজনীয়তা

ভিটামিন ই হল ফ্যাট দ্রবীভূত ভিটামিন গুলোর মধ্যে একটি  যা একটি শক্তিশালী অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট – ও বটে, এই প্রয়োজনীয় পুষ্টিগত উপাদান টি ত্বককে ক্ষতির হাত থেকে রক্ষা করে। এটি প্রাকৃতিক ভাবে অনেক খাদ্য বস্তুতে পাওয়া যায় এবং এর একটি বিশেষ দিক হলো যতক্ষণ প্রয়োজন না হয়, ততক্ষণ এই ভিটামিন দেহেই মজুদ থাকে। ভিটামিন ই’তে যে আটটি

ভিটামিন ই ( Vitamin E) – এর উৎস, অভাবজনিত লক্ষণ , কাজ ও প্রয়োজনীয়তা Read More »

Vitamin D

ভিটামিন ডি (Vitamin D) – এর উৎস, অভাবজনিত লক্ষণ, কাজ ও প্রয়োজনীয়তা

ভিটামিন ডি হল ফ্যাট দ্রবীভূত ভিটামিন , আমাদের শরীরের যে পরিমানে ভিটামিন ডি এর প্রয়োজন তার মাত্র ১০% খাদ্য থেকে পাওয়া যায় বাকি ৯০% আমাদের ত্বকে উপস্থিত ভিটামিন ডি এর প্রিকারসার ৭ – ডিহাইড্রোকোলেস্টেরল সূর্যালোকের সংস্পর্শে ভিটামিন ডি তে রুপান্তরিত হয় । ভিটামিন ডি দুই প্রকারের হয় – ভিটামিন ডি ২ ( Vitamin D2 )

ভিটামিন ডি (Vitamin D) – এর উৎস, অভাবজনিত লক্ষণ, কাজ ও প্রয়োজনীয়তা Read More »

You cannot copy content of this page

Scroll to Top