Diabetes

ডায়াবেটিসের ৫টি সেরা খাবার জেনে নেওয়া আবশ্যক

বর্তমান  বিশ্বে চিকিৎসা বিজ্ঞানের উন্নতির সাথে পাল্লা দিয়ে ডায়াবেটিস  রোগীর সংখ্যাটা দিন দিন বেড়েই চলেছে। ডায়াবেটিস রোগ পুরোপুরিই বা সম্পূর্ণ  নিরাময় করা যায় না।তবে কিছু  নিয়ম মেনে চললে এটি নিয়ন্ত্রণে রেখে সুস্থ জীবনযাপন করা যায়। আর ডায়াবেটিস রোগীরদের খাদ্য তালিকা এমন কিছু খাদ্য  রাখতে হবে যাতে ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে থাকে।খাদ্য গুলি হলো খেজুর,তিসি, দুধ,তুলসী, মটরশুঁটি।

তিসি

 এটি একধরনের বীজ , যার ইংরেজি নাম ফ্লেক্সসিড।তিসি বীজ আমাদের  স্বাস্থ্যের জন্য অত্যন্ত  উপকারী খাবার।ডায়াবেটিস রোগ নিয়ন্ত্রণে রাখতে এই বীজ অনেকটা সাহায্য করে। তিসি বীজ প্রতিদিন জলে মিশিয়ে পান করলে ডায়াবেটিস রোগীরদের উপকার হয়।

খেজুর 

বাদামি রঙের সুন্দর একটি ফল খেজুর। এই ফলটি স্বাদে মিষ্টি খেতে বলে ,অনেক ভাবে ডায়াবেটিস  রোগীদের  খাওয়া ঠিক নয়। কিন্তু এই ফলে প্রচুর ফাইবার থাকে যা ডায়াবেটিস রোগীরদের জন্য উপকারী। ডায়াবেটিস রোগীরদের ওষুধ হিসেবে কাজ করে খেজুর। সমীক্ষায় দেখা গেছে, আঙ্গুর, কমলালেবু  ও ফুলকপির তুলনায় খেজুর  শরীরে অনেক বেশি অ্যান্টি-অক্সিডেন্টের জোগান দেয়।

দুধ

ভিটামিন “ডি” এর ভালো উৎস  দুধ।তাই দুধ ডায়াবেটিস রোগীরদের জন্য উপকারী খাবার। তবে দুধ  অনেকের সহ্য করতে পারে না। তারা অবশ্য দুধে ফ্যাটি অংশটি ছাড়া টকদই ও অন্যান্য দুগ্ধজাত খাবার খেতে পারেন।সকালে জল খাবারে দুধ ও দুগ্ধজাত খাবার রাখতে পারেন।

তুলসী

 এই গাছটির অনেক উপকারীতা আছে।এই তুলসীকে ডায়াবেটিস রোগের ইনসুলিন বলা হয়। এই গাছটি পাতা নানা ভাবে ডায়াবেটিস রোগীদের রোগটি কে নিয়ন্ত্রণ রাখতে সাহায্য করে। খালি পেটে তুলসী পাতার রস পান করলে শরীর জন্য উপকার করে। চা সাথে তুলসী পাতা রস মিলিয়ে খেতে পারা যায়। তুলসী পাতা শুধু চিবিয়ে খেলে ও সেটা শরীরে উপকারে আসে।

মটরশুঁটি

ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে কার্যকর ভূমিকা পালন করে মটরশুঁটি। প্রতিদিন 200 গ্রামের মতো  মটরশুঁটি খেলে সেটা ডায়াবেটিস ও অন্যান্যে রোগে ঝুঁকি কমাতে সাহায্য করে।

Leave a Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

This site uses Akismet to reduce spam. Learn how your comment data is processed.

You cannot copy content of this page